আমাদের শরীর স্রষ্টার তৈরী এক আজব যন্ত্র যা সৃস্টিকর্তা তৈরী করে দিয়েছে.এখানে কখন কি হয় উনিই ভালো জানেন.
অটো ইমিউন রোগ হচ্ছে এমন এক ধরণের অবস্থা যখন আপনার নিজের ইমিউন সিস্টেম ভুলবশত আপনার নিজের শরীরকে এটাক করে বসে আছে অথচ ইমিউন সিস্টেম এর কাজ হচ্ছে সাধারণত শরীরকে বিভিন্ন ধরণের জীবাণু যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদি হতে প্রটেক্ট করা বা প্রহরী হিসেবে কাজ করা যা আপনার একান্ত বন্ধু হিসেবে কাজ করে কিন্তু সে নিজেই বিশ্বাস ঘাতকতা শুরু করে আপনার শরীর বা বিশেষ কোনো অঙ্গকে এটাক করে মেরে ফেলছে .
💣 কোনো আক্রমণকারী যেমন ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস ইত্যাদি যখন আপনার শরীরে এটাক করে তখন শত্রুর গন্ধ পাওয়ার সাথে সাথে আপনার নিজের শরীরের ইমিউন সিস্টেম একদল ফাইটার আর্মি সেল পাঠায় ওকে প্রতিরোধ বা মেরে ফেলানোর জন্য .
সাধারণত আমাদের ইমিউন সিস্টেম কোনটা শরীরের বাহিরে থেকে আসছে আর কোনটা শরীরের নিজের সেল বা কোষ সেটার পার্থক্য বুঝতে পারে কিন্তু অটো ইমিউন এর ক্ষেত্রে পার্থক্য না বুঝে নিজের নিজস্ব সেল বা কোষকে গুলি করা শুরু করে.
🤔 কারণ কি : এক কথায় এখনো অজানা বা নিৰ্দিষ্ট কারণ এখনো বিজ্ঞানীদের জানা নেই.যেহেতু কারণ অজানা তাই চিকিৎসা ব্যাবস্থাও এক কথায় অজানা, যদিও আধুনিক চিকিৎসা ব্যাবস্থায় একে অনেকখানি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় কিন্তু এটা সুনির্দিষ্ট বা নির্ধারিত কিছু নয়.তাই এই ধরণের রোগকে অরফান বা এতিম রোগও বলা হয়ে থাকে.
কিছু ইমিউন ডিসর্ডার রোগ আছে যা পুরা শরীর কে এটাক করে বসে যেমন :SLE (Systemic lupus erythematosus) বা লুপাস নামে বেশি পরিচিত. আবার কিছু ইমিউন ডিসর্ডার রোগ আছে যা স্পেসিফিক বা নির্দিষ্ট অঙ্গকে ক্ষতিগ্রস্থ করে যেমন 🚩 IGA nephropathy, goodpastures সিম্পটম, Membranous nephropathy ইত্যাদি কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ করে ,এগুলার ভিতরও আবার ভালো আবার এগ্রেসিভ/খারাপ ফর্ম আছে তাই অনেক ক্ষেত্রে দেখবেন কারো একই অটোইমিউন রোগ থাকা সত্ত্বেও কারো কিডনি ৫ বছরে খারাপ হচ্ছে আবার কারো ২০,৩০ বছরেও খারাপ হচ্ছেনা তবে ডাক্তার দেড় আপ্রাণ চেষ্টা থাকে কিভাবে এটাকে সর্বোচ্চ পর্যায় স্লো করা যায় বিভিন্ন ওষুধ বা লাইফস্টাইল মডিফিকেশন,খাদ্যাবাস নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি বড়ো ভূমিকা পালন করে .
ⒸBKPA_Foundation
Facebook Group: BKPA FOUNDATION - FACEBOOK GROUP
Facebook Page: BKA FOUNDATION - FACEBOOK PAGE
BKPA Foundation is a voluntary social organization dedicated to raising awareness and sharing knowledge about kidney disease. The foundation’s mission is to educate the public, promote preventive measures, and disseminate reliable information regarding kidney health.
BKPA Foundation does not provide any form of medical advice—directly or indirectly—through social media or any other platform. All medical guidance, diagnosis, or treatment should only be provided by a qualified nephrologist or a registered medical practitioner. Receiving or taking any medical treatment based solely on the information shared by BKPA Foundation is strictly prohibited.
**বিকেপিএ ফাউন্ডেশন (BKPA Foundation) একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন, যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, জ্ঞান প্রচার এবং সঠিক তথ্য শেয়ার করা। প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণকে শিক্ষিত করা, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা প্রচার করা এবং কিডনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহ করা। **
বিকেপিএ ফাউন্ডেশন কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শ—সরাসরি বা পরোক্ষভাবে—সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রদান করে না। চিকিৎসা সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শ, রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসা গ্রহণ শুধুমাত্র নেফ্রোলজিস্ট বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের মাধ্যমেই করা উচিত। বিকেপিএ ফাউন্ডেশন প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে কোনো চিকিৎসা গ্রহণ করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।