HLA Typing ও T & B Cell Cross Matching দুটা টেস্টের মধ্যে আপনারা কনফিউজড হয়ে যান।
1. HLA Typinng 2. T & B Cell Cross matching
★HLA Typing হল রুগি ও ডোনারের মধ্যে টিস্যু কতটুকু ম্যাচ করল সেই টেস্ট।
এখানে রুগি ও ডোনারের মধ্যে ৬টি লোকাস ম্যাচ চেক করা হয়ঃ HLA A তে ২টি, HLA B তে ২টি, HLA DR এ ২টি। এই টেস্টে পরিবারের রক্ত সম্পর্কিত আত্মীয়দের মধ্যে সহজেই মিল পাওয়া যায়।
ডিস্ট্যান্ট ডোনারের মধ্যে ম্যাচ পাওয়া টাফ। তবে এই টেস্টে ০-১০০% পর্যন্ত যেকোন ম্যাচে ট্রান্সপ্লান্ট করা যায়। কারন খুব সহজেই ডোনার পাওয়া যায়না এবং আধুনিক এন্টিরিজেকশন মেডিসিনের কারনে ট্রান্সপ্লান্ট স্ট্যাবল হয়। তবে যত ভাল ম্যাচ পাওয়া যায় তত ভাল। আপনারা এই টেস্টের ব্যাপারে বিভিন্ন সোর্স থেকে মিসগাইড করা তথ্য পাবেন।
HLA Typing সম্পর্কে ভালভাবে জানতে এই লিংকের পোস্ট পড়তে পারেন।
★২য় টেস্ট T & B cell crossmatching..
এই টেস্টের রেজাল্ট অবশ্যই NEGETIVE আসতে হবে। নেগেটিভ আসার অর্থ রুগি ও ডোনারের টিস্যু পরস্পরের সাথে কোন খারাপ রিএকশন করছেনা। সুতরাং ট্রান্সপ্লান্টের পর ইমিডিয়েট কিডনি রিজেক্ট করবেনা।
এই টেস্টটি এতটাই জরুরি যে ট্রান্সপ্লান্টের ৪৮-৭২ ঘন্টা আগে এটা রিপিট করা হয় এবং একমাত্র নেগেটিভ আসলেই ট্রান্সপ্লান্ট অপারেশন করা হয়। পজিটিভ হলে অপারেশন পিছিয়ে দেয়া হয়, অনেকসময় ডোনার চেঞ্জ করতে বলা হয়।
এখানে উল্লেখ্য যে অনেকসময় Tissue Crossmatching এ পজিটিভ আসে কিন্তু ২১ দিন পর টেস্টটি রিপিট করতে বলা হয়। এর কারন Autoantibody থাকলে পজিটিভ আসে যা ২১ দিনের মধ্যে নষ্ট হয়। ফলে ২১ দিন পর টেস্ট রিপিট করলে পুনরায় নেগেটিভ আসে। অনেকে আবার ইনজেকশন দিয়ে ম্যাচিং বাড়ানো যায় কিনা– এটা জানতে চান।
HLA Typing এ রুগি ও ডোনারের পারস্পরিক ম্যাচিংটা ফিক্সড। এটা দুনিয়ার সব ল্যাবে সেম রেজাল্ট আসবে এবং কোন ধরনের কোন ইনজেকশন দিয়ে এটা বাড়ানো পসিবল না।
আর Cross Matching এর ক্ষেত্রে কিছু এন্টি-রিজেকশন ইনজেকশন ও প্লাসমাফেরেসিস করার মাধ্যমে এন্টিবডি কমানো পসিবল। তবে সাধারনত সব ট্রান্সপ্লান্টের নরমাল প্রোটোকলে ATG ও Solumedrol ইনজেকশনের মাধ্যমে ইমিডিয়েট রিজেকশনের রিস্ক কমিয়ে নেয়া হয়
ⒸBKPA
BKPA is a voluntary social organization whose mission is to raise awareness, promote and share knowledge about kidney disease. BKPA does not provide any kind of medical advice directly or indirectly through social media or any other platform which should only be done by the nephrologist or registered doctor. This is prohibited to take any kind of medical treatment based on the information provided by BKPA.
বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি,প্রচার এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ / পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয় না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রোলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার।বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোন প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।