Glucose Tolerance Test

post-image

ডায়বেটিস নির্ণয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য টেস্ট হচ্ছে Oral Glucose Tolerance Test বা OGTT….

OGTT টেস্ট করার সঠিক নিয়মঃ

★টেস্ট যেদিন করতে দেয়া হবে তার মিনিমাম ৩ দিন আগে থেকে স্বাভাবিক পরিমানে খাবার খেতে হবে, বিশেষ করে শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার সবসময় যে পরিমাণে খান সে পরমানেই খেতে হবে। কম খেলে সঠিক রিপোর্ট আসবেনা।

টেস্ট করতে দেয়ার আগে কমপক্ষে ৮-১২ ঘন্টা অভুক্ত অবস্থায় বা খালি পেটে থাকতে হবে।

অর্থাৎ আগেরদিন রাত ১০টায় খাবার খেলে পরেরদিন সকাল ৬টা থেকে সকাল ১০টার মধ্যে টেস্ট করা শুরু করতে হবে বা খালি পেটের ব্লাডস্যাম্পলটি দিতে হবে।

সকাল ৬টার আগে বা সকাল ১০টার পরে স্যাম্পল দিলে সঠিক রিপোর্ট আসবেনা।

★Glucose মিশ্রণ নিজে বানিয়ে নিতে হলে সেটা বানানোর সঠিক নিয়ম হোলোঃ ৭৫গ্রাম Glucose ২৫০-৩০০ মিলি পানিতে গুলিয়ে মিশ্রণটি বানাতে হবে। (আমরা যে স্ট্যান্ডার্ড গ্লাসগুলোতে পানি খাই সেটা ২৫০ মিলি)

★এই Glucose মিশ্রণ ৩-৫ মিনিটে খেতে হবে। এর চেয়ে বেশি সময় ধরে খেলে সঠিক রিপোর্ট আসবেনা।

★মিশ্রণটি খাওয়ার পর ২ ঘন্টা পরে পরবর্তী রক্তের স্যাম্পল দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানীয় (চা/কফি/কোল্ডড্রিংকস) খাওয়া যাবেনা। ধূমপান করা যাবেনা।

★এই ২ ঘন্টা সময় বসে রেস্ট নিতে হবে। কোনো হাটাহাটি বা হার্ডওয়ার্ক বা শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা যাবেনা।

রিপোর্টঃ

১)স্বাভাবিকঃ

খালি পেটে ৬.১ মিলিমোল এর কম

Glucose মিশ্রণ খাওয়ার ২ ঘন্টা পরঃ ৭.৮ মিলিমোল এর কম

২)প্রি-ডায়বেটিসঃ

খালি পেটে ৬.১ mmol/l থেকে ৬.৯ mmol/l

Glucose মিশ্রণ খাওয়ার ২ ঘন্টা পরঃ ৭.৮ mmol/l থেকে ১১ mmol/l

৩)ডায়বেটিসঃ

খালি পেটেঃ ৭ mmol/l বা এর চেয়ে বেশি

Glucose মিশ্রণ খাওয়ার ২ ঘন্টা পরঃ ১১.১ mmol/l বা এর চেয়ে বেশি।

ⒸBKPA

Caution:
BKPA is a voluntary social organization whose mission is to raise awareness, promote and share knowledge about kidney disease. BKPA does not provide any kind of medical advice directly or indirectly through social media or any other platform which should only be done by the nephrologist or registered doctor. This is prohibited to take any kind of medical treatment based on the information provided by BKPA.
সতর্কতাঃ
বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি,প্রচার এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ / পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয় না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রোলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার।বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোন প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।