Influenza Vaccine and Pneumonia Vaccine/ Dosage Schedule.

post-image

Influenza Vaccine :- কিডনি রোগী, ডায়ালাইসিস রোগী বিশেষ করে যারা **কিডনি প্রতিস্থাপন করেছেন তাদের বছরের যেকোনো সময় এই ফ্লু ভ্যাকসিন/ইনফ্লুয়েঞ্জার ভ্যাকসিন নিতে পারেন নেফ্রোলজিস্টের পরামর্শে, যা ভালো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটগুলো বাৎসরিক নিয়মিতভাবে দিয়ে থাকে বা সাজেস্ট করে থাকে যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস থেকে প্রতিরোধ করে এবং নেওয়াটা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। 💥আমাদের দেশে মার্চ/এপ্রিলে প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায় ফ্লুয়ের, তাই এই সময়ে বা এর আগে চিকিৎসকরা বেশি প্রায়োরিটি দিয়ে থাকে নেওয়ার জন্য ….মনে রাখতে হবে কিডনি প্রতিস্থাপিত ব্যাক্তির শরীরে ওষুধের মাধ্যমে ইমিউনিটি কমিয়ে রাখা হয় তাই বাৎসরিক এ ভ্যাকসিন নেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে ট্রান্সপ্লান্ট নেফ্রোলজিস্টের সাথে কথা বলা জরুরি কারণ এন্টিবডির দ্বারা কিডনি রিজেকশনের চেয়ে বিভিন্ন ভাইরাল/ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন বা সংক্রমণের দ্বারা কিডনি বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় যা অনেকসময় কিডনি ক্ষতিগ্রস্থের পাশাপাশি জীবনের জন্যও হুমকি স্বরূপ।

●💉● Influenza Vaccine ডোজ :- সাধারণত বছরে একটি এই ভ্যাকসিন নেওয়া হয়, তবে নেফ্রোলজিস্ট মনে করলে ছয়মাস পর-পরও প্রেসক্রাইব করতে পারেন ….বাংলাদেশে ইনসেপ্টা ফার্মার Influvax নামে পাওয়া যায়।

Pneumonia Vaccine :- একইভাবে নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন কিডনি রোগী, ডায়ালাইসিস রোগী বিশেষ করে *কিডনি প্রতিস্থাপন ব্যাক্তির ক্ষেত্রে নেওয়া উচিত নেফ্রোলজিস্টের সাথে পরামর্শ গ্রহণ করে, নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন ডোজ এডাল্টের ক্ষেত্রে পাঁচবছর পর পর সাধারণত নিতে বলা হয় যদিও নেফ্রোলজিস্ট এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন কারণ অনেকসময় স্পেশাল পপুলেশনের ক্ষেত্রে ডোজ শিডিউল তারতম্য হতে পারে, মনে রাখতে হবে শিডিউল সময়ের পূর্বে অর্থাৎ একটা ডোজ নেওয়া হলো তারপর পাঁচবছরের আগে নেওয়া হলে হিতে বিপরীত হতে পারে তাই নেফ্রোলজিস্টের সিদ্ধান্তে কোনো ভ্যাকসিনেশন সেন্টারের অধীনে এই ভ্যাকসিন গুলো নেওয়া জরুরি।

●💉● Pneumonia Vaccine ডোজ :- অ্যাডাল্টদের ক্ষেত্রে সাধারণত একটা ডোজ নেওয়া হয়, পুনরায় ডোজের জন্য পাঁচবছর পর নিতে হয় বা নেওয়া হতে পারে যা নেওয়ার জন্য ফিজিশিয়ানের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, যেহেতু প্রতিটি ব্যক্তি ভিন্ন। বাংলাদেশে ইনসেপ্টা ফার্মার Prenovax 23 নামে পাওয়া যায় যা অন্নান্য ফার্মা কোম্পানিও বানিয়ে থাকে।

ধন্যবাদ।

💥সতর্কতাঃ বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, প্রচার, এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোনো মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয়না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রীলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার। বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোনো প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।