ফসফরাস বা ফসফেট- Phosphorus or Phosphate
ফসফরাস বা ফসফেট ক্যালসিয়ামের সাথে কম্পাউন্ড হিসাবে আমাদের শরীরে হাড়ে ও অন্য ট্যিস্যুতে পাওয়া যায়। সুস্থ কিডনি প্রায় 95% ফসফেট ইউরিনের মাধ্যমে বের করতে পারে।কিন্তু কিডনির অসুখে এই ফসফেট ইউরিন দিয়ে বের হতে পারেনা, ফলে রক্তে জমা হয়।অতিরিক্ত ফসফেট হাড় থেকে ক্যালসিয়ামকে রক্তে বের করে আনে। এজন্য কিডনি রুগিদের হাড় ধীরেধীরে দুর্বল হয়ে যায়।রক্তের অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ও ফসফেট রক্তনালী ও হার্টে জমা হয়। এর ফলে হঠাৎ হার্টএটাক ও স্ট্রোক হতে পারে।
এজন্য কিডনি রুগিদের ফসফেট বহুল খাবারগুলো খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।
💥কিডনি রুগি ও ডায়ালাইসিস রুগিদের ফসফেটযুক্ত খাবার এভয়েড করার পাশাপাশি ফসফেট নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কিছু মেডিসিন সাজেস্ট করা হয়। প্রাথমিকভাবে ক্যালসিয়াম এসিটেট/ক্যালসিয়াম কার্বোনেট জেনেরিক গ্রুপের মেডিসিন খেতে দেয়া হয়। এসময় মাঝেমাঝে রক্তের ক্যালসিয়াম লেভেল চেক করতে হবে। যদি ক্যালসিয়াম লেভেল বেড়ে যায় তাহলে sevelamer গ্রুপের মেডিসিন খেতে হবে।
💥💥💥এই মেডিসিন খাওয়ার #সঠিক_সময় হল খাবার খাওয়া শেষ করার সাথেসাথে বা খাবার খাওয়ার মাঝে। কারন এই মেডিসিন খাবারের ফসফেটকে বাইন্ড করে শরীরে এবসর্ব হতে বাধা দেয়। খাবারের সময় থেকে অনেক গ্যাপে খেলে আশানুরূপভাবে ফসফেট কমবেনা
ⒸBKPA
BKPA is a voluntary social organization whose mission is to raise awareness, promote and share knowledge about kidney disease. BKPA does not provide any kind of medical advice directly or indirectly through social media or any other platform which should only be done by the nephrologist or registered doctor. This is prohibited to take any kind of medical treatment based on the information provided by BKPA.
বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি,প্রচার এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ / পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয় না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রোলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার।বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোন প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।