Post Transplant Dental Care

post-image

Post Transplant Dental Care

কিডনি রুগি এবং ট্রান্সপ্লান্ট পার্সনদের কিডনি অসুখের আড়ালে ঢাকা পড়ে যায় আরো কিছু অসুখ। এসব অসুখ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কিডনি অসুখের সাথেই সম্পর্কিত। সেই অসুখ আর তার চিকিৎসা নিয়ে আজকের দ্বিতীয় পর্বের লিখা।

ট্রান্সপ্লান্টের পর দাঁত ও মুখগহ্বরের কিছু সমস্যা বেড়ে যায়। যেমনঃ

*দাঁতক্ষয়

*মাড়ি ফুলে যাওয়া

*মুখে ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাস বা ভাইরাল ইনফেকশন

*মুখে ঘা

এগুলো মূলত ইমিউনোসাপ্রেসেন্ট মেডিসিনগুলোর সাইডএফেক্ট।

দাঁত ও মাড়ি পরিষ্কারের ক্ষেত্রে সাধারন যে স্টেপগুলো সবাইকে ফলো করতে হয় সেগুলোই মেনে চলতে হবে।

*দাঁত ব্রাশঃ সফট ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে। কারন মাড়িতে আঘাত লেগে রক্তক্ষরণ হলে সেটা থেকে ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকে।

*ডেন্টাল ফ্লসঃ এই স্টেপটা অনেকে মিস করে যান।

*টাং ক্লিন

*মাউথওয়াশঃ সাধারণ মাউথওয়াশের পাশাপাশি মাঝেমাঝে ক্লোরিনেটেড মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।

কিছু ব্যাপারে সচেতন থাকা খুব জরুরিঃ

★কখোনোই টুথপিক ব্যবহার করা উচিৎ নয়। কারন টুথপিক ব্যবহার করলে দাঁতের গোড়ায় ক্ষত তৈরি হয় যেটা থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

★দিনে ২বার দাঁত ব্রাশ করা মাস্ট। এই ২ বার দাঁতব্রাশ করার সঠিক সময় হল রাতে ঘুমানোর আগে ও সকালে নাস্তার পর।

★বছরে অন্তত একবার দাঁতের ডাক্তারের কাছে চেকআপ করানো উচিত।

★দাঁত তোলা বা রুট ক্যানাল বা অন্য যেকোন অপারেশন করার পূর্বে সঠিকভাবে হাইজিন মেইনটেইন করা হচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

★দাঁতের ব্যাথা বা ইনফেকশনের চিকিৎসায় কোন পেইনকিলার বা এন্টিবায়োটিক প্রেস্ক্রাইব করা হলে তা ট্রান্সপ্লান্ট নেফ্রোলোজিস্ট এর সাথে পরামর্শ করে খেতে হবে।

পোস্টার কার্টেসিঃ WHO

ⒸBKPA

Caution:
BKPA is a voluntary social organization whose mission is to raise awareness, promote and share knowledge about kidney disease. BKPA does not provide any kind of medical advice directly or indirectly through social media or any other platform which should only be done by the nephrologist or registered doctor. This is prohibited to take any kind of medical treatment based on the information provided by BKPA.
সতর্কতাঃ
বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি,প্রচার এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ / পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয় না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রোলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার।বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোন প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।