Electrolyte Balance (Potassium) during CKD.

post-image

Potassium Food CKD

CKD রুগির যে ইলেকট্রোলাইটটি অসুস্থ কিডনি শরীর থেকে বের করতে পারেনা সেটা হল পটাশিয়াম। এছাড়া কিডনি ফাংশন সঠিক লেভেলে রাখতে এবং প্রোটিনিউরিয়া কমাতে যেসব মেডিসিন খেতে হয় তার সাইড এফেক্টে রক্তে পটাশিয়াম বাড়ে।

৩.৫-৫ mmol/L নরমাল লেভেল

৫-৬.৫ mmol/L পর্যন্ত খাবারের সঠিক নির্বাচন+মেডিসিনের মাধ্যমে নরমাল লেভেলে আনা সম্ভব।

৬.৫ mmol/L এর বেশি হলে তা মেডিকেল ইমারজেন্সি এবং কারেক্ট করতে রুগিকে হসপিটালাইজড করতে হবে।

পটাশিয়াম বাড়ার তেমন কোন শারিরীক লক্ষন নেই।শুধুমাত্র ECG করলে হার্টের রেট এবং রিদমে গন্ডগোল পাওয়া যায়। আমাদের হার্টের স্বাভাবিক পাম্পিং এর জন্য সারাজীবন ধরে চলমান সংকোচন-প্রসারনে যে ইলেকট্রিকাল সিগন্যাল দরকার তার একটি প্রধান আয়ন পটাশিয়াম। তাই রক্তে উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম হঠাৎ করে হার্টবিট বন্ধ করে দিতে পারে।

**এখানে উল্লেখ্য যে ট্রান্সপ্লান্টের পর বেশিরভাগ মানুষের পটাশিয়াম নরমাল লেভেলে চলে আসে। আর পটাশিয়াম নরমাল লেভেলের চেয়ে বাড়লেও সমস্যা, কমে গেলেও সমস্যা। যাদের পটাশিয়াম নরমাল লেভেলে থাকে তারা আরো বেশি কমানোর চেষ্টা করবেন না।

💥যেসব খাবারে পটাশিয়াম কম থাকে অর্থাৎ কিডনি ও ডায়ালাইসিস রুগিরা সবসময় খেতে পারবেনঃ

পিঁয়াজ, কাঁচাআম, ঝিঙা, শশিন্দা, শসা, লাউ, পটল, সবুজ ক্যাপসিকাম, কাঁচা পেপে

💥যেসব খাবারে মাঝারি মাত্রার পটাশিয়াম থাকেঃ

মেথিশাক, গাজর, সাদা ও গোলাপি মূলা, ঢেড়স, বাধাকপি, ফুলকপি, লেটুসপাতা, পিঁয়াজপাতা, মটরশুঁটি, বেগুন, মিষ্টিকুমড়া, টমেটো, বেবিকর্ন, শিম, করলা, বিটরুট, কাঁচাকাঠাল, মাশরুম

💥যেসব খাবারে উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম থাকেঃ

লালশাক, পালংশাক, বথুয়াশাক, সরিষাশাক, কচুশাক, কাঁচাকলা, কলারথোড়, সজিনাপাতা, সজিনা, আলু, মিষ্টিআলু, ধনিয়াপাতা, পুদিনাপাতা, বাঁশেরকোড়, হলুদের ফুল ও পাতা, শাপলাডাটা, ডাল

ছবিতে কোন খাবারে কতটুকু পটাশিয়াম থাকে এবং কোনসময় কতটুকু খেতে পারবেন তা দেয়া আছে।

ⒸBKPA

Caution:
BKPA is a voluntary social organization whose mission is to raise awareness, promote and share knowledge about kidney disease. BKPA does not provide any kind of medical advice directly or indirectly through social media or any other platform which should only be done by the nephrologist or registered doctor. This is prohibited to take any kind of medical treatment based on the information provided by BKPA.
সতর্কতাঃ
বিকেপিএ একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি,প্রচার এবং সতর্ক করা। বিকেপিএতে সামাজিক মাধ্যম অথবা অন্য কোন মাধ্যম ব্যবহার করে বা সরাসরি প্রত্যক্ষ / পরোক্ষভাবে কোনো প্রকার চিকিৎসা সংক্রান্ত সেবা বা পরামর্শ প্রদান করা হয় না যা শুধুমাত্র আপনার নেফ্রোলজিস্ট এবং রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের এখতিয়ার।বিকেপিএ প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে কোন প্রকার চিকিৎসা গ্রহণ নিষিদ্ধ।